শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১০

Nobider Jiboni (2)

হযরত নূহ (আঃ)
হযরত আদম (আঃ) এর পরে হযরত নূহ (আঃ) প্রথম নবী যাঁহাকে প্রথম রাসূল পদ দান করা হইয়াছে। কোরআন মজীদের ৪৩ জায়গায় হযরত নূহ (আঃ) এর নাম রয়েছে। নূহ (আঃ) ফোরাত ও দজলা নদীর মধ্যবতêী চৌদ্দ হাজার বগêকিলোমিটার অঞ্চলের অধিবাসী সুমেরীয় মুতিêপূজকদের মাঝে দ্বীনের দাওয়াত দিতেন। এভাবে হযরত নুহ (আঃ) ৯৫০ বছর দাওয়াতী কাজ করেন কিন্তু মাত্র ৪০ জন লোক ঈমান আনল। সুমেরীয় মুতিêপূজকরা নূহ (আঃ) এর কথায় সাড়া না দিয়ে প্রকাশ্যে খোদাদ্রোহিতায় লিপ্ত হয়।নূহ (আঃ) আল্লাহর নিদেêশে এক লক্ষ চব্বিশ হাজার তত্ত্না দিয়ে বিশাল জাহাজ নিমêান করেন। যার প্রতিটি তত্ত্নায় এক একজন নবীর নাম লেখা ছিল। নূহ (আঃ) এর জাহাজের দৈঘê ছিল ১২০০ হাত, প্রস্থ ৬০০ হাত। যা ছিল ৩ তলা বিশিষ্ট। ৮০ জন ঈমানদার নারি ও পুরুষ এবং প্রতিটি প্রজাতির এক জোড়া করে প্রাণী নিয়ে প্লাবনের পূবেê জাহাজে উঠেছিলেন। খৃষ্টপূবê ৩২৩২ সালে বতêমান ইরাকের উর শহরের গুরপাকনামক স্থানকে কেন্দ্র করে সবê প্রথম প্লাবন শুরু হয় এবং সবকিছু নিচে তলিয়ে যায়। প্রায় ৪০ দিন পযêন্ত বন্যা ছিল। দীঘêদিন পর এই জাহাজ জুদি পাহাড়ে গিয়ে থামে। জুদি পাহাড়, যা নূহ (আঃ) এবং তার সময়কার প্লাবনের সাক্ষী হয়ে দাড়িযে আছে। জুদি পাহাড় আরমেনিয়া আরারাত পবêতশ্রেণীর অন্তভêুত্ত্ন। এটা ৩৮০০ ফুট উচু। জুদি পাহাড় কুদিêস্তান, তুরস্ড়্গ এবং আরমেনিয়া সীমান্তবতêী অঞ্চলে অবস্থিত। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন- “হে পৃথিবী তুমি তোমার সব পানি গ্রাস করে নাও এবং হে আকাশ ক্ষান্ত হও। এরপর বন্যা প্রশমিত হল এবং কাযê সমাপ্ত হলো এবং নৌকা জুদি পাহাড়ে গিয়ে গিয়ে থামল এবং বলা হল জালিম সম্প্রদায় দুর হয়ে গেল।” (সূরা হুদ-৪৪) প্লাবনের পর নূহ (আঃ) এর তিন পুত্র জীবিত ছিলেন। পরবতিêতে তাদের বংশধরগনই পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে। হযরত হুদ (আঃ)হুদ (আঃ) আজ থেকে ছয় হাজার বছর পূবেê জন্মগ্রহন করেন। তিনি নুহ (আঃ) এর পুত্র শামের বংশধর বনী আদম গোত্রকে আল্লাহর দ্বীনের দিকে আহ্বান করেন। বতêমান তাঁর জন্ম স্থানের নাম আহকাব বা উকাব নগরী।

হুদ (আঃ)
হুদ (আঃ) এর কবরস্থান হাযরা মাউতের কাসিরে আহমার বা লাল টিলার চুড়ায় অবস্থিত। আদ জাতির রাজধানী ছিল ইয়ামন। বনি আদ গোত্রকে আমালিকা গোত্রও বলা হয়। আল্লাহর নাফরমানির কারনে আদ জাতিকে মাটের সাথে মিশিয়ে দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে এ সম্পকেê বলা হয়েছে- “আর আদ সম্প্রদায়, তাদেরকে ধ্বংস করা হয়েছে এক প্রচন্ড ঝঞ্চা বায়ু দ্বারা, যা তিনি তাদের উপর প্রবাহিত করেছিলেন সপ্তরাত্রি ও অষ্টদিবস বিরামহীনভাবে।” (আর হাক্কা-৬) আদ শব্দের অথê উচ্চ। হুদ (আঃ) এর সময়কালীন স্বৈরাচারী বাদশা শাদ্দাদকে তাঁর দ্বীনের দাওয়াত দিËেয়ছিলেন।

হযরত সালেহ (আঃ)
হযরত সালেহ (আঃ)আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর পূবেê ‘হিজর’ নামক স্থানে সালেহ (আঃ) জন্মগ্রহন করেন। হিজাজ ও সিরিয়ার স্থান থেকে কৃষ্ণসাগর পযêন্ত সামুদ জাতির বাসস্থান। তিনি সাম নবীর বংশীয় সামুদ বাদশাহর গোত্র সামুদ জাতির নিকট দ্বীনের দাওয়াত দিতেন। তাঁর বিশ্বাসীর সংখ্যা ছিল চার হাজার। সামুদ শব্দের অথê অল্প পানি। এই জাতি পানি সংকটে জজêরিত ছিল। আল্লাহ সামুদ জাতির পানি পান করার লক্ষ্যে একটি কূপ দান করেছিলেন। সামুদ জাতি সালেহ (আঃ) এর নিকট যখন মুজেজা দাবী করলেন তখন আল্লাহর হুকুমে পাথুরে পাহাড় থেকে একটি উটনি বের হয়ে তৎক্ষনাত প্রসব করতঃ বাচ্চাকে দুধ পান করাতে শুরু করল। এই মুজেজা দেখে কিছু লোক দ্বীন গ্রহন করলো আর কিছু লোক নবীকে যাদুকর বলে আখ্যায়িত করল। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেন- “আমাকে কেউ নিষেধ করেনি তবে শুধু এ কারনে পাঠাইনি যে , তাদের লোকেরা সে সবকে মিথ্যা মনে করে অমান্য করেছে, সামুদকে আমি উটনি এনে দিলাম আর তারা তার উপর জুলুম করল। আমি নিদশêনতো পাঠাই এ জন্য যে, লোকেরা তা দেখে ভয় করবে।” (বনি ইসরাইল) সামুদ গোত্র খুব শত্ত্নিশালী ছিল। তারা পাহাড় খনন করে বাড়ি-ঘর নিমêান করত। বতêমানের এলাকাটি সৌদিআরবের ‘ময়দানে সালেহ’ নামে পরিচিত। সামুদ জাতির লোকেরা নিষিদ্ধ উট জবাই করার অপরাধে আল্লাহ তাদেরকে বিকট শব্দের মাধ্যমে ধ্বংশ করে দেন।

হযরত ইব্রাহীম (আঃ)ঃ
আল কুরআনে বণিêত নবীদের মধ্যে ইব্রাহীম (আঃ) ষষ্ঠতম। তাঁর পিতা অগ্নি পূজক আজর ছিল নমরুদের মন্ত্রী। ইরাকের নাসিরিয়া থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার এবং বাগদাদ থেকে ৩৯৬ কিলোমিটার দূরে ‘উর’ নামক স্থান যা প্রাচীন বাবেল শহর নামে পরিচিত। এখানে একটি বিধ্বস্ত দোতলা বাড়ি, যেখানে মুসলিম জাতির পিতা হযরত ইব্রাহীম আঃ প্রায় চার হাজার বছর পূবেê জন্ম গ্রহন করেন । ১৯৬৭ সালে এক প্রত্নতাত্বিক গবেষনায় দেখা গেছে ইব্রাহীম আঃ এর সময়ে এই নগরীতে ৪০ ফুট উঁচু ১১৮০টি মন্দির ছিল। বাবেল শহরের ম্যাকফেলা গুহায় তাঁর কবর রয়েছে। হিট্রিদের কাছ থেকে তিনি গুহাটি ত্র্নয় করেন। তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরার গভেê ঈসমাইর আঃ জম্নগ্রহন করেন। আল্লাহর নিদেêশে শিশু পুত্র সহ বিবি হাজেরাকে মক্কা উপত্যাকায় নিবêাসন দান করেন । অতঃপর ঈসমাইল আঃ কে কুরবানীর নিদেêশ আসে। ইব্রাহীম আঃ ফিলিস্তিনে ফিরে গিয়ে দেখেন সারার গভেê হযরত ইসহাক আঃ এ জম্ন হয়েছে। ইব্রাহীম আঃ ও ঈসমাইল আঃ সম্নিলিত ভাবে কাবাঘর নিমêান করেন। তাঁর নাম কুরআনের ২৫টি সূরায় ৬৯ বার আল্লাহ উল্লেখ করেছেন।হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর পিতার নাম ছিল আযর। হযরত লুত (আঃ) ইব্রাহীম (আঃ) এর ভাতিজা ও অনুগামী। হযরত ইসমাইল (আঃ) এর জন্মকালে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর বয়স ছিল ৮৭ বছর এবং হযরত ইসহাক (আঃ) এর জন্মকালে তাঁহার বয়স ছিল ১০০ বছর। হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর বয়স ছিল ১৭৫ বছর। কেরআনে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) সম্পকেê বলা হয়েছে- “নিঃসন্দেহে আমি ইব্রাহীমকে প্রথম হইতেই হেদায়েত ও সৎপথের জ্ঞান দান করিয়াছিলাম এবং তাঁহার সম্বন্ধে খুব পরিজ্ঞাত ছিলাম। যখন তিনি তাঁহার পিতা ও স্বীয় কাওমকে বলিলেন এই মূতিê গুলো কি? যাহা লইয়া তোমরা বসিয়া রহিয়াছে। তাহারা বলিল আমরা আমাদের পূবêপুরুষগনকে ইহাদেরই পূজা করিতে দেখিয়াছি। ইব্রাহিম (আঃ) বলিলেন নিঃসন্দেহে তোমরা এবং তোমাদের পূবêপুরুষগন প্রকাশ্য ভ্রান্তির মধ্যে রহিয়াছে। তাহারা উত্তর করিল তুমি কি আমাদের জন্য কোন সত্য লইয়া আসিয়াছে? না কি এমনি বিদ্রুপকারীদের মত বলিতেছ? ইব্রাহীম (আঃ) বলিলেন (এ সমস্ত মূতিê তোমাদের প্রতিপালক নহে) বরং তোমাদের প্রতিপালক জমিন ও আসমানসমুহের পরওয়ার দিগার যিনি এই সমুদয়কে সৃষ্টি করিয়াছেন। আর আমি এই বিশ্বাসই পোষণ করিতেছি। (সুরা আম্বিয়া- ৫১-৫৬) । হযরত ইব্রাহিম (আঃ) দেখিলেন শিরকের সবêাপেক্ষা প্রধান কেন্দ্র তাঁহার নিজের ঘরে বতêমান। আর আযরের মুতিê নিমêান ও মূতিêপূজা গোটা কাওমের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র ও মেরুদন্ড হইয়া রহিয়াছে। সুতরাং ইহাই সুকৌশল হইবে যে সত্যের প্রতি আহবান এবং সত্যের পয়গাম প্রচার নিজের ঘর হইতেই আরম্্‌ভ করা। তিনি তার পিতাকে সত্যের পথে আহবান করলেন। কিন্তু পিতা তাঁর কথায় কণêপাত করলনা। পিতা বলিলেন তুমি যদি মূতিê সমুহের নিন্দাবাদ হইতে বিরত না হও, তবে আমি তোমাকে প্রস্তর নিক্ষেপ করে হত্যা করিয়া ফেলিব। পিতার কথা শুনে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) বললেন পিতা ! যদি আমার কথার উত্তর ইহাই হয় তবে আজ হইতে আপনাকে সালাম করিয়া পৃথক হইয়া যাইতেছি। আমি আল্ল্লাহ তায়ালার সত্য ধমê ত্যাগ করিতে পারিতেছিনা এবং কোন অবস্থাতেই মূতিêপূজা করিতে পারিব না। পিতা ও পুত্রের মধ্যে যখন ঐক্য হওয়ার কোনই উপায় হইল না। তখন তিনি তাঁর পিতার নিকট হইতে পৃথক হইয়া গেলেন এবং কাওমের কাছে সত্যের দাওয়াত দিলেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন- “অতঃপর ইব্রাহীম (আঃ) চুপি চুপি যাইয়া তাহাদের মূতিê সমূহের মন্দিরে প্রবেশ করিল এবং তাহাদের মূতিêসমূহ কে বলিল (তোমাদের সম্মুখে স্তরে স্তরে সাজান ও সমস্ত সুস্বাদু খাদ্যদ্রব্যসমুহ ) তোমরা খাইতেছ না কেন? তোমাদের কি হইল, কথা বলিতেছ না কেন? অতঃপর নিজের ডান হাত দ্বারা সমস্ত মূতিê গুলিকে ভাঙ্গিয়া ফেলিলেন”। (সুরা আছ্‌ ছাফ্‌ফাত - ৯১-৯৩)তিনি ১৭৫বয়সে ইন্তিকাল করেন। তিনি ছিলেন মুসলিম জাতির পিতা। এছাড়া ইব্রাহীম (আঃ) এর বংশে মানব জাতির অসংখ্য নেতা জন্মগ্রহন করেন।এ প্রসংগে আল্লাহ বলেন “---আমি তোমাকে সকল মানুসের নেতা করতে চাই, তিনি ইব্রাহীম (আঃ) বললেন আমার সন্তানদের প্রতিও কি এই ওয়াদা ? তিনি (আল্লাহ ) উত্তরে বললেন -“আমার এ প্রতিশূÝতি জালিমদের জন্য নহে” । (সূরা বাকারাহঃ১২৪)। ইব্রাহীম (আঃ)এর সময়ে রাষ্ট্র্রপ্রধান ছিলেন নমরুদ । নমরুদের রাজ্য ছিল বাবেল , ইরাক ও কলোনী অঞ্চল নিয়ে বেস্তৃত। অতপর আল্লাহর গজব মাছি দ্বারা আত্র্নান্ত হয়ে নমরুদ মৃতুøবরন করে। ইব্রাহীম (আঃ) জীবনের গুরুত্বপূনê অনেক ঘটনা রয়েছে যার মধ্যেঃনিজ সন্তানকে আল্লাহর আদেশে মরুভূমির রেখে আসা। বুখারী শরীফে তা নিন্মরুপে বণিêত-ইব্রাহীম আঃ হাজের রাঃ এবং তাহার স্তন্যপায়ী শিশু ইসমাইলকে লইয়া চলিলেন। যেখানে বতêমান কাবা গৃহ অবস্থিত তথায় একটি বড় বৃৃক্ষের নীচে যম যম কূপ বতêমান স্থানের উপরের অংশে তাহাদিগকে ছাড়িয়া গেলেন। এই স্থানটি তখন অনাবাদী এবং বীরাণ ছিল। পানির নাম চিহ্ন পযêন্ত ছিল না । সুতরাং ইব্রাহীম আঃ এক মোশক পানি ও এক থলিয়া খেজুর তাহার নিকট রাখিয়া দিলেন। অতপর মুখ ফিরিয়া রওয়ানা হলেন। হাজেরা রাঃ জিজ্ঞাসা করিলেন-হে ইব্রাহীম , আপনি আমাদিগকে উপত্যকা ভুমিতে কোথায় ছাড়িয়া যাইতেছেন? যেখানে মানুষ নাই কোন সহায় নাই কোন দুঃখের সাথী ও নাই। তিনি কোন জবাব না পেয়ে অবশেষে বললেন - এটা কি আপনার রবের আদেশ ?ইব্রাহীম আঃ বলিলেন - হ্যাঁ। তিনি বলিলেন- এটা যদি আল্লাহর আদেশে হয়ে থাকে , তাহলে তিনি আমাদের অবশ্যই ধবংস ও বিনষ্ট করিবেন না। অতঃপর ইব্রাহীম আঃ সেখান হতে প্রস্থান করিলেন। হাজেরা রাঃ কয়েকদিন মোশক হতে পানি এবং থলি হতে খেজুর খাইতে এবং ইসমাইলকে দুধ পান করাইতে লাগিলেন, কিন্তু পরিশেষে এমন সময় আসিয়া গেল যে পানিও রহিল না খেজুর ও রহিল না। হাজেরা আঃ ছিলেন নিজে ক্ষুধাতê । ফলে তাঁর বুকের দুধ ফুরিয়ে গিয়েছিণ। তৃ্‌ষ্ণাতê শিশুপুত্র কে পানি পান করার আশায় পাহাড়ে ওঠা নামা করতে লাগলেন । এভাবে তিন সাতবার পাহাড়ে ওঠা নাম করলেন। এই জন্য এই ঐতিহাসিক ঘটনাকে স্মরণ রাখার জন্য মহানবী সাঃ হাজিদের এটা পালন করতে আদেশ দেন। সবêËেশষে যখন হাজরা রাঃ পাহাড়ে তখন তিনি একটি আওয়াজ শুনতে পান। তিনি চমকিয়ে উঠিলেন এবং যদি সাহাায্য করার ইচ্ছা থাকে তো সামনে আস। অতঃপর দেখিলেন আল্লাহর ফেরেশতা জিব্রাইল আঃ নিজের পায়ের গোড়ালী দ্বারা আাঘাত করিয়া একটি গতê করছেন । তৎক্ষনাৎ সেখান হতে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এই স্থানটি বতêমানে যমযম কূপ নামে পরিচিত। ১· সত্যের দাওয়াত দেওয়ার কারণে তাঁকে আগুনে নিক্ষেপ করা হলো। আল্লাহর হুকুমে আগুন ফুলের বাগানে পরিণত হল। এখানে পরীক্ষায় তিনি উত্তীণê হলেন। যখন তাকে অগ্নিকুন্ডে নিক্ষেপ করা হয়েছির , তখন ধৈযেêর পরাকাষ্টা এবং আল্লাহর ফয়সালায় ও নিধাêরিত তাকদিরে সন্তুষ্টির পরিচয় দিয়েছেন। সেই দুঢ়তা ও স্থৈযêকে পেশ কারয়াছেন উহা তাঁর যোগ্য কাযê ছিল। ২· আল্লাহর হুকুমে তার বৃদ্ধ বয়সের সন্তান ইসমাইল কে কোরবানী করার ঘটনা। আল্লাহ প্রিয় বস্তু কোরবানীর জন্য ছুরি চালান। কিন্তু আল্লাহ খুশি হয়ে ইসমাইল (আঃ) কে কোরবানী নাকরে একটি দুম্বা কোরবানী করেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন