শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১০

Nobider Jiboni (5)

হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
মানবতার বন্ধু সবêশেষ নবী হযরত মুহা্‌ম্মদ (সাঃ) আরবের মক্কা নগরীতে মাতা আমিনার কোলে ৫৭০ খৃষ্টাব্দে জম্ম গ্রহন করে। জম্মে আগেই পিতা আব্দুল্লাহ মৃতুø বরন করেন। ৫ বছর বয়স পযêন্ত দুধ মা হালিমার কাছে থাকেন। অতঃপর পিতৃব্য আবু তালিবের তত্ত্বাবধানে বেড়ে ওঠেন। মক্কায় শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ১৭ বছর বয়সে হিলফুর ফুজুল নামক শান্তি সংঘ গঠন করেন।কাফিরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে নবুয়াতের ৫ম বষেê প্রথম পবেê ১৬ জন আবিসিনিয়ায় হিজরত করেন। দ্বিতীয় দফায় আরো হিজরত করেন ৮৩ জন মুসলমান । এ সময় ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা কুরাইশ নেতা হযরত উমর (রাঃ) ইসলাম কবুল করেন । প্রথম বারের মত মুসলমানরা কাবা প্রাঙ্গনে প্রকাশ্যে সালাত আদায় করেন । ৪৭ বছর বয়সে শিয়াবে আবু তালিবে অবরোধ জীবন শুরূু হয় এবং ৪৯ বছর বয়সে শেষ হয় । তিনি নবুয়াতের ১০ম বষেê ইসলাম প্রচারের জন্য তায়েফে গমন করেন । তায়েফবাসী অস্বীকৃতি জানায় এবং নিযাêতন চালায়। ৫১বছর বয়সে নবুয়াতের ১২বষেê আকাবা নামক স্থানে ১২জন মদীনাবাসী বাইয়াত গ্রহন করেন। তিনি ৫২ বছর বয়সে আয়েশা (রাঃ) এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। অতঃপর সবোêত্তম আদêশ মুহাম্মদ (সাঃ) মক্কায় কাফেরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে আল্লাহর হুকুমে ৬২২ খৃঃ আবু বকর (রঃ)কে সাথে নিয়ে মদিনায় হিজরত করেন। তিনি বিশিষ্ট সাহাবী আবু আইয়ূব আনসারীর বাড়ি উঠেন। বানুনায় উপতক্যায় বনী পল্লীতে ১০০জন সাহাবী নিয়ে জুম্মার নামাজ আদায় করেন।৬২৩ খৃঃ কাফেরদের সাথে ১৭ই রমজান বদরের যুদ্ধ হয়। ৩১৩ জন সাহাবী নিয়ে কাফিরদের মোকাবেলায় রাসূল(সাঃ) বিজয় লাভ করেন । ৩য় হিজরী ১১ শাওয়াল বিখ্যাত ওহূদ যুদ্ধ হয়। এতে চাচা হামযা সহ ১৭জন শাহাদাত বরন করেন। ৪থê হিজরীতে সফর মাসে বীরে মাউনা নামক স্থানে ৬৮ জন ইসলাম-প্রচারক সাহাবীকে কাফিররা নিমêমভাবে হত্যাকরা হয় ।মহানবীকে হত্যা প্রচেষ্টা অপরাধে রবিউল আওয়াল মাসে বনু নাযিল গোত্রকে মদীনা প্রজাতন্ত্র থেকে বহিষ্ড়্গার করা হয়। ৬ষ্ঠ হিজরীতে তিনি হজব্রত পালনের উদ্দেশ্যে ১৫০০ জন সাহাবী নিয়ে মক্কার দিকে যাত্রা শুরু করেন । হুদাইবিয়া নামক স্থানে কাফিররা বাধা প্রধান করে। সেখানে ঐতিহাসিক হুদায়বিয়া সন্ধি সাক্ষরিত হয়। ৮ম হিজরিতে যায়িদ ইবনে হারিসর নেতৃত্বে সিরিয়ায় একদল সৈন্য প্রেরিত হয়। জমাদিউল আওয়াল মাসে সিরিয়ার খৃষ্টান নেতা শোরাহবীলের বাহিনীর সাথে মুতা নামক স্থানে এক রত্ত্নক্ষয়ী যুদ্ধ হয় । এই যুদ্ধে মুসলিম সেনাপতি যায়িদ ইবনে হারিসা, জাফর ইবনে আবু তালিব ও আব্দুল্লাহ ইবনে রাওহা শাহাদাত বরন করেন ।৮ম হিজরী (২০ রমজান) ৬২ বছর বয়সে ১০ হাজার মুসলিম সৈন্য নিয়ে মহানবী (সাঃ) বিনা রত্ত্নপাতে মক্কা বিজয় করেন। ৬৩২খৃষ্টাব্দে ১২ রবিউল আওয়াল সোমবার ৬৩ বছর বরসে মহানবী (সাঃ) ইন্তেকাল করেন। ১৪ রবিউল আওয়াল রাসূল (সাঃ) এর দাফন সম্পূনê হয়।

হযরত দাউদ (আঃ)
দাউদ (আঃ) ফিলিস্থিানে জম্মগ্রহন করেন। তিনি ইয়াকুব (আঃ) এর ১২ পুত্রের মধ্যে ইয়াহুদার বংশধর ছিলেন। তিনি ছিলেন সুবত্ত্না ও সুমধুর কন্ঠের অধিকারী। ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুয়াত প্রাপ্ত হন। যখন তিনি যাবুর কিতাব পাঠ করেতেন তখন আকাবা উপসাগরের মাছ, আকাশের পাখি, বনের পশু এক হয়ে আল্লাহর কিতাব শুনতো। আকাবা উপসাগরের তীরে বসে তিনি প্রতি শনিবার যাবুর কিতাব তিলাওয়াত করতেন। দাউদ (আঃ) ঐ এলাকার মানুষকে শনিবার মাছ ধরতে নিষেধ করেন। কিন্তু তারা শনিবার বাধ দিয়ে অন্য দিন মাছ ধরতো। ফলে আল্লাহর গজবে তারা বানরে পরিনত হয।পবিত্র রমজান মাসের ১২ তারিখ তার উপর যাবুর কিতাব অবতীনê হয়। তিনি পশু পাখির ভাষা বুঝতেন। হযরত দাউদ (আঃ) ই প্রথম, যিনি একাধারে রাসুল এবং সুদক্ষ রাষ্ট্র নায়ক ছিলেন। তার সম্পকেê আল্লাহ বলেন “ হে দাউদ ভূ-পৃষ্ঠে আমি তোমাকে আমার খলিফা নিযুত্ত্ন করেছি। অতপর তুমি লোকদের মধ্যে সুবিচার কর এবং প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না।” (সূরা ছোয়াদ ২৬) তিনি মুসা (আঃ) এর শরিয়ত পুনঃজীবিত করেন। পাশ্চাত্যের পন্ডিদদের কাছে তিনি শরহম উবারক নামে পরিচিত। তার সময়ে “উঊগঙএজঅচঐজ" শাস্ত্রের আবিêভাব ঘটে। তিনিই প্রথম পৃথিবীতে মানুষ গণনা বা আদমশুমারি শুরূ করেন। তার তত্ত্বাবধানে যুদ্ধাস্ত্র তৈরীর প্রচলন শুরূ হয়। জেরুজালেমে একটি উচু টাওয়ার নিমêান করেন যেখানে উঠলে মরুসাগর ও জদাêন নদী দেখা যেত।

হযরত সুলায়মান (আঃ)
হযরত সুলাইমান হযরত দাউদের পুত্র ছিলেন। তিনি খৃঃ পূবê ১০৩৫ অব্দে জেরূজালেমে জম্ম গ্রহন করেন। তিনি ছিলেন দাউদ আঃ এর সুযোগ্য পুত্র। বায়তুল মাকদাসের দৈঘê ৬০ হাত এবং প্রস্থ ২০ হাত, উচ্চতা ৩০ হাত ছিল। সুলায়মান( আঃ) কে আরে্‌লাহ তায়ালা জ্বীনকে বশীভুত করার ক্ষমতা দান করেছিলেন । এ সম্পকেê আল্লাহ বলে্‌ন“ আর বশীভূত করে দেয়া হয়েছে অবাধ্য জ্বীনকে যে সবê প্রকার কমê সমাধানকারী, ইমারত নিমাêনকারী এবং সমুদ্রে ডুবুরী রূপ”(সূরা ছোয়াদ ৩৭) মাসজিদুল আকসা পুনঃনিমাêনে ৩০,০০০ শ্রমিক ৭ বছর যাবৎ পরিশ্রম করেন। তার শাসনকালে বিদ্যাসূচনা। তিনি একাধারে সম্রাট ও নবী ছিলন। তিনি পশু-পাখির ভাষা বুঝতেন। বাতাস ও জ্বীন জাতি তার অনুগত ছিল। তার রাজত্বকাল ছিল ৯৬৫-৯২৬ খৃষ্টপূবêাব্দ। একবার দুই মহিলার বাচ্চা নিয়ে দ্বন্দ্ব বাধে। একজনের বাচ্চা নেকড়ে বাঘে নিয়ে যায়। ধুতê মহিলা অন্যের বাচ্চা বলে দাবী করে। বিষয়টি বাদানুবাদের একপযêায়ে হযরত সুলাইমানের দরবারে হাজির হয়। ধুতê মহিলা জোর গলায় কসমের কারনে সুলাইমান তাকে বাচ্চাটি দিয়ে দেন। অপর মহিলাটি সুলাইমানের নিকট গেলেন এবং বিষয়টি খুলে বললেন। সুলাইমান সব শুনে বাচ্চাটিকে দ টুকরো করে দু জনকে দিয়ে দেয়ার নিদেêশ দিলেন। এ কথা শুনে শিশুটির প্রকৃত মা বললেন, না হুজুর এমনটি করবেন না। আমি আমার বাচ্চার দাবী ছেড়ে দিচ্ছি। এ কথা শুনে সুলাইমান (আঃ) সঠিক তথ্য উদঘাটন করতে সক্ষম হন এবং বাচ্চাটিকে তার আসল মায়ের নিকট ফিরিয়ে দেন। হ

ইউনুস (আঃ)
ইউনুস আঃ ইরানের নিনেয়া শহরে যার বতêমান নাম মসুল বাগদাদ থেকে ৩৯৬কিঃমিঃ উত্তরে ফোরাত নদীর তীরে খৃ পূবê ৩৭২ সালে জম্ম গ্রহন করেন। তার পিতার নাম আসতাহ। তিনি ২৮ বছব বয়সে নবুয়াত প্রাপ্ত হন। নিনেয়াবাসী যখন ইউনুস আঃ এর কথা অমান্য করে আল্লাহর নাফরমানিতেন লিপ্ত ছিল এবং পয়গায়ম্বরের কথায় ঠাট্রা বিদ্রোপ করছিল তখন তিনি বদদোয়া করে অন্যত্র চলে যাচ্ছিলেন যাবার কালে ফোরাত নদীর তীরে নৌকায় উঠার পর প্রচন্ড ঝড়তুফান শুরু হলো। তখন যাত্রীরা লটারীর সাহায্যে ইউনুস আঃ কে দায়ী করে নদীতে নিক্ষেপ করলে আর্‌লাহর হুকুমে নদীর মাছ তাকে গিলে ফেলেছিল। যখন তিনি বুঝতে পারলেন যে মাছের পেটে জীবিত আছেন, তখন তিনি আল্লাহর কাছে এস্তেগফার ও তাসবিহ পাঠ শুরু করলেন। আর আল্লাহ তাঁর দোয়া কবুল করলেন। পরে মাছ তাঁকে উগলিয়ে নদীর তীরে ফেলে দিল। তিনি সেখানে একখানা কুটির নিমêান করে কিছু দিন বসবাস করলেন। এবং আল্লাহর নিদেêশে পুনরায় মসুলে ফিরে গেলেন। এ ব্যাপারে পবিত্র কোরয়ানে আল্লাহ বলেন “আর ইউনুস “আঃ”অবশ্যই প্রেরিত পুরুষদের অন্যতম।” (সুরা আস সাফফাত-১৩৯) হযরত যাকারিয়া(আঃ)
যাকারিয়া (আঃ) প্রায় ২১০০বছর পূবেê ফিলিস্তনে বনি ইসরাঈল গোত্রে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি সুলাইমান ইবনে দাউদ (আঃ) এর বংশধর ছিলেন।তার স্ত্রী ইশা বা ইয়শ হারূন আঃ এর বংশধর। ইয়াহিয় (আঃ) এর পিতা এবং নবী ঈশা( আঃ) এর খালু যাকারিয়া (আঃ) বায়তুল মাকদাসের রক্ষনাবেক্ষনকারী এবং ঈশা (আঃ) এর মাতা সারইয়ামের লালন পালন করতেন। আল্লাহর অনুগ্রহে ১০০ বছর বয়সে এক কন্যা সন্তান লাভ করেন। যার নাম মরিয়ম। যাকারিয়ার স্ত্রী ও মরিয়মের মা ছিলেন সহোদর বোন। যাকারিয়ার বাধêক্যের চরম পযêায়ে তার দোয়ার বরকতে হযরত ইয়াইয়া জন্ম গ্রহণ করেন। (আল ইমরান-৩০,৩৭, মরিয়ম-২৬, আম্বিায়া-৮৯) তার সময় ইহুদীরা প্রকাশ্যে যিনা ব্যাভিচার করত। যাকারিয়া (আঃ) সম্পকেê পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ বলেন - “আরো দান করেছি যাকারিয়া, ঈশা, ইয়াহিয়া ও ইলিয়াসকে। তারা সবাই পুন্যবানদের অন্তêভুত্ত্ন ছিল” সূরা (আনয়াম ৮৫) হযরত ইয়াহইয়া (আঃ)পবিত্র করআনে আল্লাহ পাক বলেন “হে যাকারিয়া আমি নিঃসন্দেহে তোমাকে সুসংবাদ প্রদান করছি একপুত্রের নাম হবে ইয়াহইয়া । হযরত ইয়হইয়া (আঃ) পূবেê আর কারো জন্যে এ নাম নিধাêরিত করিনি।”(সূরা মারিয়াম-৭)যাকারিয়া (আঃ) এর দোয়ার বরকতে বন্ধা মাতার গভেê খৃঃ পূবê ১ সালে জম্ম গ্রহন করেন ইয়াহইয়া (আঃ । তিনি ঈশা (আঃ) এর খালাত ভাই ছিলেন । তিনি বেশির ভাগ সময়ে নিজêনে খোদার প্রেমে কান্নাকাটি করে কাটাতেন । তিনি ইয়ারদান নদীর তীরে আল্লাহর দ্বীনের দাওয়াত দিতেন । ইয়াহইয়া (আঃ) মানুষ কে ৫ টি বিষয়ে দাওয়াত দিতেন । ১· আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক না করা২· সালাত আদায় করা৩· রোজা পালন করা৪· অধিক পরিমানে আল্লাহর যিকির করা৫· দান সাদকা করা ।তার সময়ের শাসক ছিল হিরোদ এন্টিপাস। এন্টিপাস তার এক নতêকীর আবদারে হযরত ইয়হইয়া (আঃ) কে হত্যা করেন এবং তার মস্তক দ্বীখন্ডিত করে নতêকীকে উপহার দেন।

হযরত ঈসা (আঃ)
হযরত ঈসা (আঃ)বায়তুল লাহাম যেখানে আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর পূবেê ঈসা (আঃ) জম্ম গ্রহন করেন। ঈসা আরবী শব্দ। হিব্রূ ভাষা এর অথê হলো ত্রানকতাê। গ্রীক ভাষায় বলা হয় মাসীই তার উপাধি । এর অথê হল স্পশê করা। কারন ঈসা (আঃ) রূগ্ন ব্যত্ত্নিকে স্পশê করা মাত্রই সুস্থ হয়ে যেত । ঈসা (আঃ) মারইয়ামের গভেê আল্লাহর কুদরতে পিতা ছাড়াই জম্ম গ্রহন করেন। ঈসা (আঃ) এর ৫ টি মুজিজা ছিল। ১· তিনি আল্লাহর হুকুমে মৃতকে জীবিত করতে পারতেন ২· মাটির তৈরী পাখিকে ফু দিলে উড়ে যেত ৩· অন্ধ ও কুষ্ঠ রোগীকে ফু দিলে ভাল হয়ে যেত৪· মানুষ ঘরে যে খাবার খেত তিনি তা বলতে পারতেন ৫· ঈসা(আঃ) এর সঙ্গীদের অনুরোধে আল্লাহর কুদরতে আকাশ থেকে খাদ্য ভরা পাত্র নাযিল হতো ।ঈসা (আঃ) এর মাতা মরিয়ম একদা বায়তুল মাকদাসের পূবêপাশের একটি কক্ষে ইফতাররত। হঠাৎ তার কক্ষে অপরুপ সুপুরুষের উদয় হল। তিনি বললেন আমি তোমার প্রভূর দূত। তিনি আমাকে পাঠিয়েছেন এই সংবাদ নিয়ে যে , তিনি তোমাকে একজন পবিত্র পুত্র সন্তান দান করবেন। (মরিয়ম ১৬-২০) মরিয়ম বিস্মিত হয়ে বললেন, আমাকে তো কোন পুরুষ স্পশê করেনি। আমি তো ব্যাভিচারী নই। কি করে আমার পুত্র সন্তান হবে। ফিরিশতা বললেন, আল্লাহ যা চান তাই হয়। পুত্র সন্তান ভুমিষ্ট হওয়ার পুবেê তিনি বেথেলহাম চলে যান। আল্লাহর নিদেêশে হযরত ঈসা (আঃ) জন্ম গ্রহন করলেন। জন্মের পর মরিয়ম ছেলেকে কোলে নিয়ে ফিরে এলে লোকেরা তাকে অপবাদ দিতে লাগল। আল্লাহর ইচ্ছায় শিশু ঈসা কথা বলে উঠলেন- “আমি আল্লাহর দাস। তিনি আমাকে কিতাব দান করেছেন এবং কিতাব দান করেছেন। তিনি ৩০ বছর বয়সে নবুয়াত প্রাপ্ত হন । তার উপর ইঞ্জিল কিতাব অবতীনê হয়। বনি ইসরাঈলগন তাকে শুলে চড়িয়ে হত্যা করতে চেয়েছিল। আল্লাহ তাদের চত্র্নান্ত নস্যাৎ করে দিয়ে মাত্র ৩২ বছর বয়সে তাকে উধ্বê জগতে নিয়ে যান।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন